পটুয়াখালী জেলা কলাপাড়া উপজেলা অবস্থিত এই শেখ কামাল সেতু ডাক হয়। সেই শেখ কামাল সেতু চলচ্ছে চাঁদা বাজি , হাতিয়ে নিয়েছেন বছরে লাখ লাখ টাকা, হয়রানি হয়েছে সাধারণ জনগণ, হয়নি প্রশাসনের নজরদারি।
কলাপাড়া উপজেলা ব্রিজের টোলে চলছে চাঁদাবাজি নিয়ম কানুন বড়ই অদ্ভুত। শেখ কামাল সেতু টোলের চাটের থেকে বেশি পরিমাণে নিতে আছে টাকা।শেখ কামাল সেতু থেকে হয়রানি হয়েছে আমাদের দেশের বিভিন্ন ধরনের সাধারণ জনগণ হয়রানির শিকার হয়েছে।
প্রতি মোটরসাইকেল ৩০ টাকা, প্রত্যেকটা ট্রাক মিনি ট্র্যাক করতে ৩৫০ টাকা ২৫০ আড়াইশত টাকা মোটরসাইকেল ৩০ টাকা, এমনকি সাধারণ জনগণ সাথে রাগে খারাপ আচরণ করেন টাকা কম দিলে, আবার কেউ কেউ লোকে বলে কত সাংবাদিক দেখেছি এই সব সাংবাদিকে মারদিতে হয় ২০০০ টাকা দিলে সাংবাদিক হওয়াযায় , তোদেরকে ঠিক মতো মার দিলে ঠিক হয়, এমনকি পুলিশ কে খারাপ কথা বলে শেখ কামাল সেতু টোলের লোকজন, এমনকি বলে তার ভাই সাংবাদিক ২০০০ টাকা দিয়ে হয়েছে এসব ধরনের আচার-আচরণ করেন, আসলে ৭১ টিভি চ্যানেল সাংবাদিকের কিছু হয় না। মিথ্যা কথা বলেছেন সাংবাদিকের সম্পর্কে খারাপ সমালোচনা করেন যাতে সাংবাদিকের সম্মানহানি হয়।
খারাপ আচরণ করেন টাকা কম দিলে তার প্রতিবাদ করতে চাইলে ভয় ভিক্তি দেখায় বকাটে ছেলেদের দিয়ে হুমকি দিয়েথাকে। তাই কোন জায়গায় কোন কথা বলতে পারি না।
তাই শেখ কামাল সেতু দিয়ে চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশও একটি উনয়নশীল দেশ। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান বাংলাদেশকে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। বর্তমান সরকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নিঃসন্দেহে সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সরকার বছরের শুরুর দিকে সারা দেশের। এছাড়া পরিস্থিতি খারাপ বর্তমানে এই চলতি বছরে বাংলাদেশ সরকার বাড়িয়ে দিয়েন তার মাঝে চাঁদা বাজি চালিয়ে যাচ্ছে।
এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে পটুয়াখালী জেলা কলাপাড়া উপজেলা থানাধীন শেখ কামাল সেতু ঘাট চলছে চাঁদাবাজি। পটুয়াখালী জেলার দুর্নীতির ও চাঁদা বাজে ছায়াপথ দিয়ে আসতে চেয়েছিলেন। কিন্তু দুঃখের সহিত বলতে হয়, তিনি সেই ছায়াপথ দিয়ে সাংবাদিকের চোখের আঁড়ালে তাঁর সঠিক গন্তব্যে পৌঁছতে পারেনি।
প্রাচীন ভারতে দুর্নীতির এক চিত্র তুলে ধরেছেন । তিনি বলেছেন, আমরা পছন্দ করি আর না করি দুর্নীতি ছিলো, আছে এবং থাকবে। এটি মানব সমাজের মতোই প্রাচীন এক সামাজিক সমস্যা। তবে সময়ের ব্যবধানে দুর্নীতির ধরন প্রকৃতিতে যেমন পরিবর্তন এসেছে, তেমনি দুর্নীতি এখন ব্যাপকভাবে সমাজ দেহে ছড়িয়ে পড়েছে।
বস্তুতঃ বাংলাদেশে দুর্নীতি এক অন্যতম প্রধান সামাজিক অনাচার/ব্যাধি হিসেবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আমাদের সমাজে দুর্নীতি এতই ব্যাপকতা লাভ করেছে যে, অনিয়মই যেন নিয়ম আর দুর্নীতি যেন নীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর্থ-সামাজিক ও প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠান সহ সমাজের প্রতিটা ক্ষেত্রে দুর্নীতি এতই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দুর্নীতিই যেনো অনেকের জীবন প্রণালীর অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কয়েকজন অভিভাবক/দরদী মায়ের মুখ থেকে অসহায়ত্বের কথা এই পত্রিকার সাংবাদিকের কানে আসে। তারা সাংবাদিককে জানায়,জাতীয় দৈনিক ঢাকা পত্রিকা জেলা প্রতিনিধি এ ব্যাপারে এই পত্রিকার সাংবাদিক
তিনি আরোও বলেন,।
গভীর মনোক্ষণ্য হয়ে তিনি এই পত্রিকার সাংবাদিককে বলেন,
এখন প্রশাসনের নিকট এই পত্রিকার সাংবাদিকের প্রশ্ন হইলোযদি প্রতি গাড়ি কাছ থেকে নেয়া ৫০০ টাকা নেওয়া হয় থেকে কার ইঙ্গিতে এ কাজ হচ্ছে, কে সেই কুলাঙ্গার ব্যক্তি, এই ব্যাপারে বিশেষভাবে তদারকি চলছে।