1. admin@dailykhoborerdak.com : admin :
  2. rahmanfayez33@gmail.com : RAHMAN FAYEZ : FAYEZUR RAHMAN
  3. mdfayez09@gmail.com : Md Fayez : Md Fayez
  4. smrubelbbc@gmail.Com : SM Rubel : SM Rubel
  5. mersin@ataberkestate.com : TimothyMuh :
ইসরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ : মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত গাজা - আলী রেজা - দৈনিক খবরের ডাক
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আজও গ্রেফতার না হওয়ায় মোক্তারের বিরুদ্ধে ফুসে উঠেছে ছাত্রজনতা স্বামী ফেলে বাংলাদেশে যুবকের সাথে ঘর বেঁধেছে স্ত্রীকে ফিরে পেতে বিজিবির আশ্রয় ভারতীয় স্বামী বৈচিত্র্যময় পরিবেশে শীতের সন্ধ্যায় তাঁরার মেলা  চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ভারতীয় পাতার বিড়িসহ দুই চোরাকারবারি আটক করে ৫৩ বিজিবি ব্যাটেলিয়ান  নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন ঘরবাড়ি রক্ষা করতে বাঁচার আকুতি  বিএনপির হাত ধরেই বাংলাদেশ আবারও মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে- এটিএম মিজানুর রহমান মহানবী ( সাঃ) কে-নিয়ে কটুক্তি “র প্রতিবাদে দক্ষিণ রাউজানে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণমিছিল নওয়াপাড়ায় পৌর ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে সংবর্ধনা প্রদান আবু সাঈদ হত্যা মামলায় রংপুর রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি সাবেক কমিশনার সহ ১৪ জনের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা  আমি ষড়যন্ত্রের শিকার-জাঙ্গালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান বুলবুল

ইসরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ : মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত গাজা – আলী রেজা

ডেইলি খবরের ডাক
  • আপডটে সময় : রবিবার, ৭ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ৯৮ বার পঠিত

ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংকট প্রায় সাত দশকের। এই দীর্ঘ সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের এই অঞ্চলটিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে বার বার। যুদ্ধ চলাকালে মাঝে মাঝে যুদ্ধবিরতি হয়েছে। কখনো কখনো স্থিতাবস্থায় কেটেছে কিছুদিন। আবার এক সময় যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে দুই পক্ষ। তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি হলেও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। ইসরাইল বিশ্বের একমাত্র ইহুদি রাষ্ট্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা ইহুদি শরণার্থীরা জেরুজালেমে এসে আশ্রয় নিয়েছিল। সে সময় ফিলিস্তিনিরা ইহুদিদের আন্তরিকভাবেই গ্রহণ করেছিল। কিন্তু পরবর্তী ইতিহাস বড়োই নির্মম। প্রায় সাত দশক ধরে সারা বিশ্ব ধারাবাহিকভাবে ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংকট তথা যুদ্ধ দেখে আসছে। সর্বশেষ গত ৭ই অক্টোবর নতুন করে আবার যুদ্ধ শুরু হয়।

শুরুতে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস ইসরাইলি বাহিনীর ওপর হামলা চালায়। তারপর দু’পক্ষের মধ্যে শুরু হয় পাল্টাপাল্টি আক্রমণ। হামলা ও পাল্টা হামলায় যুদ্ধক্ষেত্র গাজা মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়। বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠলেও সংকট সমাধানে কোনো পরাশক্তি এখনো পর্যন্ত আন্তরিকভাবে এগিয়ে আসছে না। বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে যুদ্ধ বন্ধের দায়সারা দায়িত্ব পালন করলেও কাউকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে না। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদও বেশ কয়েকবার বৈঠক করে কোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেনি। নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো প্রদানের ফলে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্তে আসা কঠিন হয়ে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র যুক্তরাজ্য স্পষ্টতই ইসরাইলের পক্ষ নিয়েছে। কেন এই পক্ষপাতিত্ব?

বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের তালিম দিয়ে বেড়ানো যুক্তরাষ্ট্র কেন গাজা উপত্যকার হত্যাযজ্ঞ বন্ধের ব্যাপারে কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করছে না- তা ভাববার বিষয়। যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ মানুষ ও মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইসরাইল-ফিলিস্তিন ইস্যুতে সরকারের ভূমিকাকে সঠিক মনে করছে না। এর প্রতিবাদে তারা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমসূত্রে জানা গেছে। বিশ্বব্যাপী প্রতিবাদও কম হচ্ছে না। কিন্তু কাক্সিক্ষত শান্তি অধরাই থেকে যাচ্ছে।

ফিলিস্তিন-ইসরাইল যুদ্ধে বর্তমানে গাজা উপত্যকার পরিস্থিতি চরম আকার ধারণ করেছে। উভয় পক্ষের হামলা ও পাল্টা হামলায় প্রতিদিন বেসামরিক মানুষ, নারী ও শিশু মৃত্যুবরণ করছে। আহত হয়ে বিনা চিকিৎসায় কাতরাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। শুধু তাই নয়, বর্তমানে গাজার প্রায় অর্ধেক মানুষ ক্ষুধার্ত অবস্থায় আছে বলে খবরে প্রকাশ হয়েছে। গাজার ধ্বংসযজ্ঞ ক্রমশ নির্মম ও ভয়াবহ হচ্ছে। অতর্কিত হামলার আশঙ্কায় সেখানে নিরাপদে কোনো মেডিকেল টিম পৌঁছতে পারছে না। ত্রাণবাহী গাড়ি ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের লোকেরাও আক্রমণের শিকার হচ্ছে। হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও উপাসনালয় প্রভৃতি বেসামরিক স্থাপনা অতর্কিত বোমা হামলা করে গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকার বেশিরভাগ এলাকা। উদ্বাস্তু মানুষেরা গাজা উপত্যকার রাফাহ সীমান্তে আশ্রয় নিয়েছে।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব পাস হলেও বাস্তবে যুদ্ধবিরতিসহ সংকট সমাধানের কোনো পথ খুঁজে বের করতে পারছে না জাতিসংঘ। এদিকে ইসরাইলের পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। এ দুই পরাশক্তির সমর্থনের কারণেই জাতিসংঘের কোনো নিরপেক্ষ উদ্যোগ ফলপ্রসূ হচ্ছে না বলে ধারণা করা হয়। আর একটি দুঃখজনক বিষয় হলো এ পর্যন্ত কোনো মুসলিম দেশকে ফিলিস্তিনের পাশে সর্বশক্তি নিয়ে দাঁড়াতে দেখা যাচ্ছে না। মুসলিম দেশগুলো সেভাবে দাঁড়াচ্ছে না। হামাস ও ইসরাইলি বাহিনীর পাল্টাপাল্টি আক্রমণে দিন দিন ফিলিস্তিনি বেসামরিক মানুষ হত্যা বেড়েই চলছে। হত্যার শিকার হচ্ছে নিরপরাধ নারী ও শিশু। জীবিতরা ক্ষুধা-তৃষ্ণায়, বিনা চিকিৎসায় মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। প্রতিপক্ষের কাছে আটকেপড়া লোকেরা নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। কিন্তু সারা বিশ্ব নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে।

যুদ্ধে প্রাণহানির সঠিক হিসাব কখনোই জানা যায় না। তবে এই লেখা চলাকালে ফিলিস্তিনি পক্ষে মৃতের সংখ্যা ২১ হাজার ৩২০ জন বলে খবরে প্রকাশ হয়েছে। সবচেয়ে নির্মম বিষয় হলো এসব মৃতের প্রায় ৭০% নারী ও শিশু। মারা গেছেন প্রায় শ’খানেক গণমাধ্যমকর্মী। ইসরাইল বাহিনীতেও মৃতের সংখ্যা প্রায় পাঁচ’শ। আহত অবস্থায় আছে পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি মানুষ। এ হত্যাযজ্ঞ ও আহতদের আহাজারিতে গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় নেমে এলেও বিশ^মোড়লরা সংকট সমাধানের জন্য এখন পর্যন্ত কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করছে না। আসলে বিশ্ব মোড়লরা কী চায়? শান্তি চাইলে তারা নিজেদের সামরিক শক্তি প্রয়োগ করে বিশ্বের যেকোনো স্থানে যেকোনো সময় শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে। আবার তারা ইচ্ছে করলে যুদ্ধ কিংবা যুদ্ধাবস্থা দীর্ঘস্থায়ী করে রাখতে পারে। সামরিক ও অর্থনৈতিক- উভয় দিক দিয়ে পরাশক্তি হয়ে ওঠার এই এক সুবিধা। তবে এই সুবিধার বলে কেউ যদি মানবাধিকার প্রশ্নে নীরব থাকে তবে তাকে নিন্দা না করে পারা যায় না। যুক্তরাষ্ট্র কেনো কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না? কেন ভেটো দিয়ে যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনা পিছিয়ে দিচ্ছে? তবে কি যুক্তরাষ্ট্রই ইসরাইল বাহিনীর হাত দিয়ে ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে? এ কথা অস্বীকার করা যায় না যে, চলমান পরিস্থিতি প্রলম্বিত হলে গাজা মৃত্যুপুরীতে পরিণত হবে। গণহত্যা ও ধ্বংসস্তপের ওপর দাঁড়িয়ে হামাস ঘোষণা দিয়েছে গাজায় কোনো ইসরাইলি সৈন্যকে তারা জীবিত রাখবে না। তার মানে পরিস্থিতি দিন দিন খারাপের দিকেই যাচ্ছে। বর্তমান মানবতাবাদী বিশ্বে এ ধরনের মানবিক বিপর্যয় মেনে নেওয়া যায় না।

গাজা উপত্যকার যুদ্ধ তথা ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংকট দীর্ঘস্থায়ী হলে কার লাভ? কার ক্ষতি? ক্ষতির বিষয়ে কোনো দ্বিমত নেই। এ কথা স্বীকার করতেই হবে যে, যুদ্ধরত দু’পক্ষেরই ক্ষতি। যুদ্ধে দু’পক্ষেই হতাহত হয়। স্থাপনা ও অবকাঠামো ধ্বংস হয়। বাকিদেরও প্রকারান্তরে কোনো লাভ নেই। তবে যারা যুদ্ধের রসদ বিক্রি করে তারা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হয়। মধ্যপ্রাচ্যের এই অঞ্চলটিতে অস্ত্র বিক্রি করে যারা অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হয়ে আসছে তারা শান্তির বদলে যুদ্ধকেই চলমান রাখতে চাইবে। এক্ষেত্রে অর্থনীতির সঙ্গে জাতিগত বিষয়টিও বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

ইসরাইল মধ্যপ্রাচ্যে শক্তিশালী হয়ে ওঠা মানে জাতিগতভাবে ইহুদিরা শক্তিশালী হয়ে ওঠা। ইহুদিরা শক্তিশালী হয়ে উঠলে স্বাভাবিকভাবেই মুসলিমরা দুর্বল হয়ে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্র এটা চায় বলেই কি অন্ধভাবে ইসরাইলকে সমর্থন করে যাচ্ছে? তাছাড়া আর কী কারণ থাকতে পারে। সারা বিশ^ যেখানে যুদ্ধবিরতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠার পক্ষে কথা বলছে সেখানে আমেরিকার ভিন্ন অবস্থান দুঃখজনক। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে উত্থাপিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব বিপুল ভোটে পাস হয়েছে। ১৯৩টি সদস্য দেশের মধ্যে যে ১০টি দেশ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র তাদের মধ্যে অন্যতম। যুক্তরাষ্ট্রের এই যুদ্ধংদেহী মনোভাবের কারণে ইসরাইল পায়ের নিচে শক্ত মাটি পেয়ে গেছে। ইসরাইল এখন বলছে- হামাসকে নিশ্চিহ্ন না করা পর্যন্ত তারা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসকে নিশ্চিহ্ন করতে গিয়ে তারা ফিলিস্তিনি নারী, শিশু ও বেসামরিক লোকদের উপরও নির্বিচারে হামলা চালিয়ে তাদেরকে হত্যা করছে। ফলে এই নির্বিচার হত্যাকাণ্ডের দায় ইসরাইলকে যেমন নিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদেরও নিতে হবে।

ইসরাইল-ফিলিস্তিন চলমান সংকটে বাংলাদেশ সরকার তার নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। ফিলিস্তিনের গণহত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছে। এ ঘোষণায় রাজনৈতিকভাবে কোনো পক্ষাবলম্বনের বিষয় নেই। এ ব্যাপারে মানবিক দিকটিই প্রাধান্য পেয়েছে। বিশ্বকে প্রকৃত অর্থে মানবতাবাদী বিশ্বে পরিণত করতে হলে সর্বাগ্রে পরাশক্তিগুলোকে জাতি-ধর্ম নয়, মানবিক মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংকটে বর্তমান বিশ্ব পরাশক্তিগুলোর দিকেই তাকিয়ে আছে। গাজায় আর গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ দেখতে চায় না বিশ্ববাসী। অনেক হয়েছে। একদিকে গণহত্যা ও বেসামরিক স্থাপনা ধ্বংস অন্যদিকে ত্রাণ ও মেডিকেল সামগ্রী পরিবহণে প্রতিবন্ধকতার ফলে গাজায় যে মানবিক বিপর্যয় নেমে এসেছে তা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির ক্ষয়ক্ষতির সঙ্গে তুলনীয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান জোসেফ বোরেল সম্প্রতি বলেছেন, গাজা উপত্যকায় ইসরাইল যে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে তা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির ক্ষয়ক্ষতির চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়। আধুনিক মানবতাবাদী বিশ্বে গাজার এই হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসযজ্ঞ কোনো বিবেকবান মানুষের কাম্য হতে পারে না।

লেখক: আলী রেজা: কলেজ শিক্ষক ও পিএইচডি গবেষক, ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

Facebook Comments Box

দৈনিক খবরের ডাক-এ প্রকাশিত সংবাদ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সংবাদদাতাদের প্রেরিত তথ্যের আলোকে প্রকাশিত হয়ে থাকে। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে দৈনিক খবরের ডাক এজন্য দায়বদ্ধ নয়। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধির সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।

এই জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

ডেইলি খবরের ডাক সংবিধান, আইন ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উস্কানীমূলক কোনো মন্তব্য না করার জন্য পাঠকদের বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হলো। কতৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য অপসারণ করার ক্ষমতা রাখে।