কিশোরগঞ্জ ভার্চুয়াল মিটিংয়ে আজ বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবন থেকে ৬টি জেলায় আওয়ামী লীগের নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে কথা বলার সময় এমন কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যে ইশতেহার ঘোষণা করেছে, সেই ইশতেহার নিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে জানাতে হবে। নৌকা মার্কায় ভোট চাইতে হবে। আওয়ামী লীগ একমাত্র পার্টি যারা প্রতিবার নির্বাচনে ইশতেহার ঘোষণা করে। আওয়ামী লীগ জনগণের কাছে যে কথা দেয়, সে কথা রাখে। আজকে আমি যুক্ত হয়েছি নৌকার প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিতে এবং নৌকা মার্কার জন্য ভোট চাইতে। এবারও কিশোরগঞ্জের মানুষ আমাদের ভোট দেবে।সময় কিশোরগঞ্জের প্রান্ত থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জিল্লুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এম এ আফজল, কিশোরগঞ্জ-১ (কিশোরগঞ্জ সদর-হোসেনপুর) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি, কিশোরগঞ্জের-২ (পাকুন্দিয়া-কটিয়াদী) আবদুল কাহার আকন্দ ও কিশোরগঞ্জ-৫ (নিকলী-বাজিতপুর) আসনের মো. আফজাল হোসেন।
কিশোরগঞ্জ-৩ (তাড়াইল-করিমগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নাসিরুল ইসলাম খান আওলাদ মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। কিন্তু পরে দলীয় সিদ্ধান্তে তিনি তা প্রত্যাহার করে নেন। জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এ আসনের প্রার্থী।
কিশোরগঞ্জের প্রান্তে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মো. পারভেজ মিয়া, পাকুন্দিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রেনু, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল মামুন, বাজিতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রকিবুল হাসান শিবলী, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম বকুল, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাত্তার, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিলকিস বেগম, কিশোরগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শরীফুল ইসলাম,জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসাইন বাচ্চু, কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন মোল্লা সুমন।